
আজ ২৯ তম আন্তর্জাতিক ও ২২ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস। বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘ ঘোষিত এ দিবসটি ১৯৯২ সাল থেকে পালন করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) ‘কোভিড-১৯ প্রেক্ষাপটে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে সম্পৃক্ত করি, নতুনভাবে টেকসই বিশ্ব গড়ি’ এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে পালিত হচ্ছে প্রতিবন্ধী দিবস।
শারীরিকভাবে অসম্পূর্ণ মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা ও সহযোগিতা প্রদর্শন এবং তাদের কর্মকাণ্ডের প্রতি সম্মান জানানোর উদ্দেশ্যেই দিবসটির সূচনা হয়।
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ বাণী প্রদান করেছেন।
রাষ্ট্রপতি বাণীতে বলেন, উপযুক্ত সেবা, চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও সহায়ক উপকরণ পেলে প্রতিবন্ধীরাও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখতে সক্ষম। প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর বিশেষ চাহিদা পূরণে এবং তাদের অধিকার রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে সমাজের সব শ্রেণির মানুষকে আন্তরিক হতে হবে। এবং দেশের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মেধা ও সৃজনশীলতাকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, প্রতিবন্ধীরা জাতির বোঝা নয় এরা সম্পদ। সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নানাবিধ কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে তাদের জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধশীল জাতি বিনির্মাণে সরকার বদ্ধপরিকর। সকলের সম্মিলিত কর্ম প্রয়াসে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৩:০১:৩৬ ১০৯ বার পঠিত