
তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে হলে পণ্যের মান বৃদ্ধির সঙ্গে উৎপাদন খরচ হ্রাসের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতি শিল্প
প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো মনোযোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তাদের উৎপাদনশীলতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। শিল্প সচিব মোঃ আবদুল হালিম আজ ঢাকার মতিঝিলে চেম্বার বিল্ডিংয়ে শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন, ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন ও সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি এশিয়া, বাংলাদেশ যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের পরিচালক এস এম আশরাফুজ্জামান সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন।
শিল্প সচিব বলেন, ট্যানারি শিল্পসংক্রান্ত ইতালি বিশেষজ্ঞ দল ও লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ উভয়ে তাদের পৃথক অডিট রিপোর্টে সাভার ট্যানারি শিল্পনগরীতে স্থাপিত সিইটিপি সম্পর্কে ইতিবাচক মন্তব্য করেছে। কিছু ছোটখাট ত্রুটি ধরা পড়েছে এবং এগুলোর দ্রুত সমাধান করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সিইটিপি স্থাপনের ফলে বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা ও রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে। সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি এশিয়া,বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমাইয়া রশিদ। থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. উইশাই চাতিনাওয়াত মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
সেমিনারে ম্যাটেরিয়াল ফ্লো কস্ট একাউন্টিংয়ের সফল প্রয়োগ ঘটিয়ে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করায় কুসুমকলি সু ফ্যাক্টরি ও ব্লু ওশ্যান ফুটওয়্যার
লিমিটেডকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২২:৩১:২০ ২৩০ বার পঠিত