
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মন্ত্রিপরিষদের সবচেয়ে বিচক্ষণ মন্ত্রী ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মরহুম আবদুল মোমেন খান। যেই বাংলাদেশ এক সময় অর্থ সীমাবদ্ধতা ও পলিসি সীমাবদ্ধতার কারণে দারিদ্র ও খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছিল সেখান থেকে মরহুম মোমেন খান খাদ্য সীমাবদ্ধতার উত্তরণ ঘটিয়ে দেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছিল।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকালে নরসিংদীর পলাশ উপজেলা আধুনিক মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়ামে উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী মরহুম আবদুল মোমেন খানের ৪১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় মঈন খান বলেন, বিএনপি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে গিয়েছে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের মধ্যে দলমত, ভিন্নমত থাকবে তবে ভিন্নমতের কারণে নিজেদের মধ্যে যেন শত্রুতা সৃষ্টি না হয় সেদিকে সবার সজাগ থাকতে হবে।
ড. আব্দুল মঈন খানের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, নরসিংদী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনজুর এলাহী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টু, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, মনোহরদী উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ও শিবপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হারিছ রিকাবদার, পলাশ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুস সাত্তার,সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বাহাউদ্দীন ভুঁইয়া মিল্টন, ঘোড়াশাল পৌর বিএনপির সভাপতি মো: আলম মোল্লা,সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দীন চিশতিয়া, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মো: আল-আমীন ভুঁইয়া, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো. নাজমুল হোসেন ভূঁইয়া সোহেল, সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান পাপন, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান ও সদস্য সচিব আরিফুল ইসলাম আরিফসহ নেতারা।
স্মরণ সভা শেষে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও মরহুম মোমেন খানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২৩:৩১:৩৬ ৭ বার পঠিত