
পবিত্র ঈদুল আজহার পূর্বের ৩ দিন ও পরের ৩ দিন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও কোরবানির পশুবাহি ট্রাক ব্যতীত সাধারণ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান ফেরিতে
পারাপার বন্ধ থাকবে। রাতের বেলায় সকল প্রকার মালবাহী জাহাজ, বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল বন্ধ রাখতে হবে। ঈদের পূর্বে ৫ দিন ও পরের ৫ দিন পর্যন্ত
দিনের বেলায় সকল বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে।
আজ ঢাকায় বিদ্যুৎ ভবনে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে লঞ্চ, ফেরি ও অন্যান্য জলযান সুষ্ঠুভাবে চলাচল এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত সভায়
এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যাত্রীদের নিরাপদ যাতায়াতে গত ঈদুল ফিতরের সময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় একটি টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে ভাল কাজ করেছিল। এবারের ঈদুল আজহায়ও সকলে মিলে ঈদ যাত্রাকে আরো নিরাপদ রাখতে চাই। অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে ফেরি চলাচলে ঘটলেও সকলকে আরো দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। কোরবানির পশু আসা নিয়ে নৌপথে যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে থাকে সেদিকে আইন-শৃংখলা বাহিনীকে বেশি নজরদারি দিতে হবে। সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব উল
ইসলাম, নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, নৌপুলিশের ডিআইজি মোঃ আতিকুল ইসলাম, কোস্টগার্ডের ঢাকা জোনের কমান্ডার রেজাউল হাসান, বিভিন্ন জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার এবং লঞ্চ মালিক শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া, বদিউজ্জামান বাদল, নৌযান শ্রমিক নেতা মো. শাহ আলম ও জাহাঙ্গীর আলম।
বাংলাদেশ সময়: ২১:১৫:১৮ ১০৭ বার পঠিত