এক বছরে নারায়ণগঞ্জ সিটিতে ৩০০ কোটি টাকার উন্নয়ন

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » এক বছরে নারায়ণগঞ্জ সিটিতে ৩০০ কোটি টাকার উন্নয়ন
রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৮



---নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ডে গত এক বছরে ৩০৮ কোটি ১৭ লাখ ৮২ হাজার ২৯২ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে।

গত ৯ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে জনতার মুখোমুখি অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী জানিয়েছিলেন বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন কাজের কথা।

সিটি করপোরেশন থেকে সরবরাহকৃত উন্নয়ন তালিকা সূত্রে জানা গেছে, কোন কোন ওয়ার্ডে কত টাকার উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে।

এর আগে সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়াদে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২৭টি ওয়ার্ডে সর্বমোট ৬৬৩ কোটি ৬০ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৩ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

গত বছরে নারায়ণগঞ্জ শহরের নয়টি ওয়ার্ডে ৫৭ কোটি ৬২ লাখ ৯০ হাজার ২৩২ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগের পাঁচ বছরে অর্থাৎ ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত শহরের ১০ থেকে ১৮নং ওয়ার্ডে সর্বমোট ২৪১ কোটি ৭০ লাখ ৭৬ হাজার ৮২২ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

সিদ্ধিরগঞ্জের নয়টি ওয়ার্ডে এক বছরে ১৭২ কোটি ৪০ লাখ ৯৭ হাজার ২৫৬ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগের পাঁচ বছরে অর্থাৎ ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ১ থেকে ৯নং ওয়ার্ডে সর্বমোট ১৮৬ কোটি ৭১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৩৮ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

বন্দরের কদমরসুলের ৯টি ওয়ার্ডে এক বছরে ৭৮ কোটি ১৩ লাখ ৯৪ হাজার ৮০৪ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগের পাঁচ বছরে অর্থাৎ ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ১৯ থেকে ২৭নং ওয়ার্ডে সর্বমোট ২৩৫ কোটি ১৭ লাখ ৮৪ হাজার ৪৩৩ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর ওমর ফারুকের ১নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ৪৮ কোটি ৭৪ লাখ চার হাজার ৯৬০ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর আব্দুর রহিমের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১২ কোটি ৫৯ লাখ ২৭ হাজার ৪৭০ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর ইকবাল হোসেনের ২নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ২১ কোটি তিন লাখ ৭২ হাজার ৫২৫ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে প্রয়াত প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম এবং উপনির্বাচনে জয়ী তার স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটির সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২৯ কোটি তিন লাখ ৪৯ হাজার ৩৯৩ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর শাহজালাল বাদলের ৩নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ২৫ কোটি ১৬ লাখ ৪৯ হাজার ৯৩ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২০ কোটি ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৩০৯ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসানের ৪নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে পাঁচ কোটি ৮৯ লাখ ৯২ হাজার ৩৭৮ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে নূর হোসেনের সময়ে ও এরপর উপ-নির্বাচনে জয়ী কাউন্সিলর আরিফুল হক হাসানের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৪নং ওয়ার্ডে ১০ কোটি ৯১ লাখ ২৩ হাজার ৩৪৩ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর জিএম সাদরিলের ৫নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে মাত্র ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৬৮৭ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে কাউন্সিলর বাবুলের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২১ কোটি ৭২ লাখ ২৭ হাজার ১৯৯ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর মতিউর রহমান মতির ৬নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে চার কোটি ৩০ লাখ ৩৯ হাজার ৩৬৮ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম মন্ডলের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৯ কোটি ৫৯ লাখ ৮৯ হাজার ৩২৫ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর আলী হোসেন আলার ৭নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১২ কোটি ৫০ লাখ ৪৩ হাজার ২৫৯ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১০ কোটি ৭ লাখ ৪৩ হাজার ১৬৪ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লার ৮নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ৩২ কোটি ৮৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪৭১ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৫১ কোটি ৬২ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর ইসরাফিল প্রধানের ৯নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ২১ কোটি ৬৩ লাখ ৮৫ হাজার ৫১৫ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২১ কোটি চার লাখ ৫৯ হাজার ৪৯০ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকনের ১০নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে সাত কোটি ৮৮ লাখ ৬৯ হাজার ৪১০ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর হাবিব তৌহিদের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে নয় কোটি ১৭ লাখ পাঁচ হাজার ৯৭৭ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর জমশের আলী ঝন্টুর ১১নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে তিন কোটি ১৫ লাখ ছয় হাজার ৪৮৫ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ছয় কোটি ৬৩ লাখ ৫৫ হাজার ৮৪১ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর শওকত হাশেম শকুর ১২নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে পাঁচ কোটি ২৪ লাখ ২১ হাজার ৪৬৭ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১০ কোটি ২৯ লাখ চার হাজার ৪৭৮ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের ১৩নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে চার কোটি ৩০ লাখ ২২ হাজার ৮৭৭ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২৮ কোটি ৪০ লাখ ৯ হাজার ২৮০ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর শফিউদ্দিন প্রধানের ১৪নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে মাত্র ২৮ লাখ ৯৬ হাজার ৩৫৬ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর মনিরুজ্জামানের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১২ কোটি ৪৯ লাখ ৭১ হাজার ১৫২ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাসের ১৫নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ৭৬ লাখ ৩৭ হাজার ৮২৭ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১০৫ কোটি ছয় লাখ ৩৩ হাজার ৮৯৮ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর নাজমুল আলম সজলের ১৬নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ২১ কোটি ৫১ লাখ ৮৩ হাজার ২৭২ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক প্যানেল মেয়র ওবায়েদউল্লাহর সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৫০ কোটি ৪২ লাখ ৯২ হাজার ৩১৯ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর আব্দুল করিম বাবুর ১৭নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে চার কোটি ৯৪ লাখ ১০ হাজার ৮৬০ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর আলমগীর হোসাইনের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১১ কোটি ৯৯ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮২ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর কবির হোসাইনের ১৮নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে নয় কোটি ৫৩ লাখ ৪১ হাজার ৬৭৮ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর কামরুল হাসান মুন্নার সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে সাত কোটি ২২ লাখ ৬৬ হাজার ৯৫ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর ফয়সাল মোহাম্মদ সাগরের ১৯নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে কোনো উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কাজ হয়নি। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২৭ কোটি ৬৬ লাখ ৭৮ হাজার ১০ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদের ২০নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে চার কোটি ৭২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩৯ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেনের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২৭ কোটি ১৭ লাখ ৯৮ হাজার ৬২৭ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর হান্নান সরকারের ২১নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১৫ কোটি ৫৫ লাখ ৫০ হাজার ৮৭২ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৩৬ কোটি ১০ লাখ ৮৪ হাজার দুই টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর সুলতান মাহমুদের ২২নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে দুই কোটি ৫১ লাখ ৪৩ হাজার ৩৬৮ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ২৮ কোটি ৩৫ লাখ ৯৯ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহাম্মেদ দুলাল প্রধানের ২৩নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১০ কোটি চার লাখ ৩৭ হাজার ৯১১ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৩৮ কোটি ৬০ লাখ নয় হাজার ১৩ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর আফজাল হোসেনের ২৪নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১৫ কোটি ২০ লাখ ৫১ হাজার ৪৭৫ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ৩৩ কোটি ৭৭ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫৫ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর এনায়েত হোসেনের ২৫নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১৩ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার ৩২৯ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে এ কাউন্সিলরের সময়েই ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ওয়ার্ডে ১৬ কোটি ১৬ লাখ ৭৭ হাজার ৪০৯ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর সামসুজ্জোহার ২৬নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে ১১ কোটি ৫১ লাখ আট হাজার ১১৮ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলরের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে সাত কোটি ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার ৮৯০ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

কাউন্সিলর কামরুজ্জামান বাবুলের ২৭নং ওয়ার্ডে গত এক বছরে চার কোটি ৮৬ লাখ ৫৮ হাজার ২৯২ টাকার প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। এর আগে সাবেক কাউন্সিলরের সময়ে ২০১১ সাল থেকে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে ১৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৩ হাজার ২৮ টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছিল।

বাংলাদেশ সময়: ১৩:০০:০৬   ৩৯৩ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ছবি গ্যালারী’র আরও খবর


সিলেটের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
আজকের রাশিফল
আল কোরআন ও আল হাদিস
গুজব উপেক্ষা করে জনগণ ভ্যাকসিন নিচ্ছে
অর্পিত সম্পত্তি বিষয়ক চিহ্নিত সমস্যাগুলো যথাযথ সংশোধন করা হবে - ভূমি সচিব
৬টি সেক্টরকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা করলো সরকার
ফসল উৎপাদন বাড়াতে অঞ্চল ভিত্তিক ‘জোন ম্যাপ’ প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
দেশের সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র - এলজিআরডি মন্ত্রী
হঠাৎ অজানা কারণেই বেড়ে গেলো পেঁয়াজের দাম
স্পীকারের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত অ্যালেজান্ড্রা বের্গ ভন লিনডে-র সৌজন্য সাক্ষাৎ

আর্কাইভ