৯ টাকা কমল প্রতি কেজি ডিএপি সারের দাম - কৃষিমন্ত্রী

প্রথম পাতা » কৃষি ও বাণিজ্য » ৯ টাকা কমল প্রতি কেজি ডিএপি সারের দাম - কৃষিমন্ত্রী
রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯



---

কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ডাই এমোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সারের দাম প্রতি কেজিতে ৯ টাকা করে কমিয়েছে সরকার। কৃষককে লাভবান করতে ডিএপি সারের দাম কমানো হয়েছে।

রবিবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফ্রিংকালে তিনি এ কথা বলেন।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আগে প্রতি কেজি ডিএপি সারের দাম ২৫ টাকা ছিল। এখন প্রতি কেজি ডিএপি ১৬ টাকা। ডিলার পর্যায়ে বর্তমানে ২৩ টাকার পরিবর্তে এখন ১৪ টাকা কেজি দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

রাজ্জাক আরো বলেন, ডিএপি সারে সরকারের প্রণোদনা বাবদ ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। তবে এই টাকা কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে প্রণোদনা বাবদ বরাদ্দ ৯ হাজার কোটি টাকা দিয়ে পূরণ করা হবে।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, সরকার এ নিয়ে পাঁচ দফায় সারের মূল্য কমালো। ৮০ টাকার টিএসপি সার ২২ টাকা, ৭০ টাকার এমওপি ১৫ টাকা ও ৯০ টাকার ডিএপি ১৬ টাকায় দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, ডিএপি সারে ১৮শতাংশ নাইট্রোজেন (এ্যামোনিয়া ফর্মে) এরং টিএসপি সারের সমপরিমানের ফসফেট রয়েছে। এই সার প্রয়োগে ইউরিয়া ও টিএসপি উভয় সারের সুফল পাওয়া যায়।

তিনি আরো বলেন, এতে ইউরিয়া ও টিএসপি সারের ব্যবহার হ্রাস পেয়ে অর্থ ও শ্রম উভয়ের সাশ্রয় হয়। ডিএপি সারের মূল্য হ্রাসে কৃষকের উৎপাদন খরচ কমে যাবে।

বাংলাদেশ সময়: ২২:০৮:৩২   ৩২৫ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

কৃষি ও বাণিজ্য’র আরও খবর


বঙ্গবন্ধুর জীবন এক বৃহৎ মহাকাব্য - কৃষিমন্ত্রী
উন্নয়ন প্রকল্পগুলো লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাস্তবায়নের তাগিদ কৃষিমন্ত্রীর
নীলফামারীর ডোমারে বিএডিসি’র খামার পরিদর্শন করেন কৃষিমন্ত্রী
তেলের পর বাজারে বেড়েছে চিনি ও আটার দাম
দেশ যত উন্নতই হোক কৃষির উন্নতি না হলে মানুষের আয় বাড়বে না - কৃষিমন্ত্রী
প্রকাশনা শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মনোযোগী হওয়ার তাগিদ
বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উন্নত দেশগুলোকে সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
দেশে সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে - কৃষিমন্ত্রী
উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করতে আরো উন্নত জাতের ধান উদ্ভাবন করতে হবে - কৃষিমন্ত্রী
কৃষিপণ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে - বাণিজ্যমন্ত্রী

আর্কাইভ