
আল কোরআন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম:সূরা তাওবা
মদীনায় অবতীর্ণ।
আয়াত : ১২৯; রুকূ : ১৬
৩. আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে মহান হজ্জের দিবসে (জনগণের সামনে) ঘোষণা করা হচ্ছে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল উভয়ই এ মুশরিকদের (নিরাপত্তা প্রদান করা) হতে নিঃসম্পর্ক হচ্ছেন; তবে যদি তোমরা তাওবা করে নাও তাহলে তা তোমাদের জন্য উত্তম। আর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও তাহলে জেনে রেখ যে, তোমরা আল্লাহকে অক্ষম করতে পারবে না, (হে নবী!) এ কাফেরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দাও।
৪. কিন্তু হ্যাঁ! ঐসব মুশরিক হচ্ছে স্বতন্ত্র, যাদের সাথে তোমরা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছ ও যারা তোমাদের চুক্তি রক্ষায় কোন ত্রুটি করেনি। অতঃপর তারা তোমাদের বিরুদ্ধে কাউকেও সাহায্য করেনি। সুতরাং তাদের সন্ধি চুক্তিতে তাদের নির্ধারিত সময় পর্যন্ত পূর্ণ কর; নিশ্চয় আল্লাহ সৎকর্মশীলদের পছন্দ করেন।
আল হাদিস
সৎকর্ম অসৎকর্মকে মিটিয়ে দেয়
ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি একজন অপরিচিত মহিলাকে চুম্বন করার পর নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট এসে তা জানালে মহান আল্লাহ্ আয়াত অবতীর্ণ করলেন: ((দিনের দুই প্রান্তে অর্থাৎ, সকালে ও সন্ধ্যায় মাগরিব এবং রাতের কিছু অংশ অতিক্রম হলে এশার সালাত কায়েম কর। নেক ও সৎ কাজসমূহ অবশ্যই অসৎ কাজ সমূহকে সরিয়ে দেয়।)) এরপর লোকটি বলল: হে আল্লাহর রাসূল! এ নির্দেশ কি শুধু আমার জন্য? তিনি বললেন: “আমার সমস্ত উম্মাতের জন্য”।
[বুখারী: ৫২৬]
বাংলাদেশ সময়: ১৩:৫২:২৬ ১২৯ বার পঠিত