সমুদ্র ও স্থল বন্দরকে এক ছাতার নিচে কাজ করার আহবান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর

প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » সমুদ্র ও স্থল বন্দরকে এক ছাতার নিচে কাজ করার আহবান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর
বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০



---

সমুদ্র ও স্থল বন্দরের বিস্ফোরক দ্রব্য পরিবহন, হ্যান্ডলিং ও রক্ষণাবেক্ষণে সবাইকে এক ছাতার নিচে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমুদ্র ও স্থলবন্দরের দাহ্য,বিস্ফোরক ও বিপদজনক দ্রব্যাদি নিরাপদ পরিবহন, হ্যান্ডলিং ও রক্ষণাবেক্ষণে সতকর্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত এক আন্ত:মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠক এ আহবান জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের সার্বিক নিরাপত্তার লক্ষ্যে এসব সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলোর সমাধান করতে হবে। ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষতার সাথে দেশ পরিচালনা করছেন। তিনি সবাইকে এক ছাতার নিচে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন’- বলেও উল্লেখ করেন প্রতিমন্ত্রী।
অন্যান্যের মধ্যে বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শেখ আবুল কালাম আজাদ, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান,বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম, নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মো. জালালউদ্দিন, পায়রা বন্দর, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডএর প্রতিনিধি এবং চট্টগ্রাম, মোংলা, বেনাপোল ও ঢাকা আইসিডির কাস্টমস কমিশনাররা সরাসরি অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জানানো হয়, বিপদজনক মালামাল হ্যান্ডলিং এর ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো দূর করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর বিদ্যমান দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য সংরক্ষণ শেড অর্থাৎ ‘পি-শেডটি’ সংস্কার, সেখানে ২৪ ঘন্টা ফায়ার সার্ভিস ব্যবস্থা, শেডে প্রবেশ/বাহির সংরক্ষণ,বিপদজনক পণ্য সংরক্ষণ বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণসহ যুগোপযোগি একটি নতুন শেড নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
বৈঠকে ,বন্দরগুলোতে সার্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা এবং দাহ্য,বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য হ্যান্ডলিং ও সংরক্ষণে ‘মহড়ার’ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য সংরক্ষণের জন্য আলাদা শেড নির্মাণে মোংলা ও পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এতে জানানো হয়,চট্টগ্রাম কাস্টমসে নিলামের জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে ১৬৩ মেট্রিক টন দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক দ্রব্যাদি রয়েছে। এছাড়া ৫৩৫ মেট্রিক টন দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন শেডে সংরক্ষিত আছে। মোংলা বন্দরে এবছরের ২০ সেপ্টেম্বর ৭.২ কেজি বিপদজনক পণ্য খালাস করা হয়েছে। বন্দরে কোন বিপদজনক পণ্য সংরক্ষিত নেই। বেনাপোল স্থল বন্দরে ৪২৬৯.৩৯ মেট্রিকটন এবং বাংলাবান্ধা স্থল বন্দরে ৭.৬ মেট্রিক টন দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য রয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ২২:৪২:২৯   ১১২ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ছবি গ্যালারী’র আরও খবর


সিলেটের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
আজকের রাশিফল
আল কোরআন ও আল হাদিস
গুজব উপেক্ষা করে জনগণ ভ্যাকসিন নিচ্ছে
অর্পিত সম্পত্তি বিষয়ক চিহ্নিত সমস্যাগুলো যথাযথ সংশোধন করা হবে - ভূমি সচিব
৬টি সেক্টরকে শিশুশ্রমমুক্ত ঘোষণা করলো সরকার
ফসল উৎপাদন বাড়াতে অঞ্চল ভিত্তিক ‘জোন ম্যাপ’ প্রণয়নের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
দেশের সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র - এলজিআরডি মন্ত্রী
হঠাৎ অজানা কারণেই বেড়ে গেলো পেঁয়াজের দাম
স্পীকারের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত অ্যালেজান্ড্রা বের্গ ভন লিনডে-র সৌজন্য সাক্ষাৎ

আর্কাইভ