
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট রক্ষা করতে হবে। পদ্মা সেতু নির্মিত হলেও পণ্যবাহি যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে ফেরির চাহিদা থাকবে। দ্রুত প্রটেকশন দিয়ে শিমুলিয়া ঘাটের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। আগামি বর্ষার আগেই তীরক্ষার কাজ সম্পন্ন করতে বিআইডব্লিউটিএ-কে নির্দেশনা দেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকা ভাঙ্গণ হতে রক্ষা ও পরবর্তিতে ঘাট স্থানান্তর /নির্মাণ সংক্রান্ত বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, সেতু বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম, অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব তাহমিদ হাসনাত খান, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুল মতিন সরকার উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী ফেরিরুটটি রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ২১টি জেলার মধ্যে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় চারটি ফেরিঘাট, একটি লঞ্চ ও স্পীডবোট ঘাট বিদ্যমান রয়েছে। এবছর বর্ষায় প্রবল স্রোতের কারণে তিন নম্বর ফেরিঘাট এলাকা এবং ভিআইপি ঘাট সংলগ্ন এলাকা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ২১টি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা রক্ষার জন্য শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় জরুরি ভিত্তিতে তীররক্ষা করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯:২০:৩৭ ৭২ বার পঠিত