‘সুস্থ শ্রমিক, নিরাপদ জীবন-নিশ্চিত করে টেকসই উন্নয়ন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ (২৮ এপ্রিল) সারা দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জাতীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিবসটি।
এ উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান আলোচনা সভা, র্যালি, সভা-সমাবেশসহ ব্যাপক কর্মসূচি পালন করছে।
এদিকে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
এছাড়া শনিবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
অপরদিকে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু জানান, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা-২০১৩ এর নির্দেশনা অনুযায়ী পেশাগত স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এ দিবসটি পালন করা হয়।
তিনি বলেন, ২০১৩ সালে রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পরবর্তী সময়ে দেশের তৈরি পোশাক রফতানি সঙ্কটে পড়ে। এরই প্রেক্ষিতে ২০০৬ সালের বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন করে কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো যুগোপযোগী করা হয়। সরকার ওই বছরই কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার গুরুত্ব, স্টেকহোল্ডারদের ভূমিকা ও দায়িত্ব স্পষ্ট করে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি নীতিমালা প্রণয়ন করে।‘সুস্থ শ্রমিক, নিরাপদ জীবন-নিশ্চিত করে টেকসই উন্নয়ন’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ (২৮ এপ্রিল) সারা দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জাতীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিবসটি।
এ উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান আলোচনা সভা, র্যালি, সভা-সমাবেশসহ ব্যাপক কর্মসূচি পালন করছে।
এদিকে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
এছাড়া শনিবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
অপরদিকে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু জানান, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা-২০১৩ এর নির্দেশনা অনুযায়ী পেশাগত স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এ দিবসটি পালন করা হয়।
তিনি বলেন, ২০১৩ সালে রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পরবর্তী সময়ে দেশের তৈরি পোশাক রফতানি সঙ্কটে পড়ে। এরই প্রেক্ষিতে ২০০৬ সালের বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন করে কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো যুগোপযোগী করা হয়। সরকার ওই বছরই কর্মক্ষেত্রে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার গুরুত্ব, স্টেকহোল্ডারদের ভূমিকা ও দায়িত্ব স্পষ্ট করে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি নীতিমালা প্রণয়ন করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭:২২:৩৯ ৪১১ বার পঠিত