মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, মহিলা ও
শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় দেশের সব ইউনিয়নে ১টি করে কিশোর-কিশোরী ক্লাব
গঠনের প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রত্যেক ক্লাবে ৩০ জন করে সদস্য থাকবে এর মধ্যে
২০ জন কিশোরী এবং ১০ জন কিশোর। তাদেরকে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে যৌতুক,
প্রজনন স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, ইভটিজিং প্রভৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষিত করা হবে
যাতে তারা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক
মন্ত্রণালয় এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে ‘কৈশোরের জয়গান’
শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা
বেগম। অনুষ্ঠানে ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বেগবেদার
সহ বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন আন্তার্জাতিক সংস্থার
প্রতিনিধি, বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি এবং
কিশোর-কিশোরী অংশগ্রহণ করে।
সভাপতির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেন, কিশোর-
কিশোরীরা যাতে নিজেরাই নিজেদের বিবাহ বন্ধ করতে পারে এবং সমাজে
ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে সেই লক্ষ্যে কিশোরীদের ক্ষমতায়িত
করার চেষ্টা করছে সরকার।
ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বেগবেদার বলেন, যুব
সমাজকে ক্ষমতায়িত করতে হলে ‘পাওয়ার অ্যাডলেসেন্ট’ এর শক্তিকে কাজে
লাগাতে হবে এবং তাদেরকে বিভিন্ন কাজে উৎসাহ প্রদান করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২৩:০১:০৪ ৬৩৩ বার পঠিত