
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শিক্ষাঙ্গনকে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন থেকে মুক্ত করতে পারলে শিক্ষা ব্যবস্থা ও লেখাপড়ার সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ ফিরে আসবে।
উপদেষ্টা গতকাল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি হলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের রজত জয়ন্তী উৎসব, মোড়ক উন্মোচন ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, পৃথিবীর কোন দেশে শিক্ষাঙ্গনে দলীয় রাজনীতি নাই কিন্তু আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তা বিদ্যামান। শিক্ষার পরিবেশ এবং মান ঠিক রাখতে বিশ্ববিদ্যলয়গুলোতে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ডক্টরেট ডিগ্রির থিসিসে বিশ্বের অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত অন্যের রেফারেন্স দেওয়া যায়, কিন্তু আমাদের দেশে হারটা অনেক বেশি ফলে গবেষণাটা ঠিকমতো করা হয় না।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকাকালীন স্মৃতিচারণ করে উপদেষ্টা বলেন,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে। আজকে আমার সতীর্থদের সাথে সন্ধ্যাটা কাটাতে পেরে নিজেকে অনেক উজ্জীবিত লাগছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ শওকত আলী নূরের সভাপতিত্বে
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর (শিক্ষা) প্রফেসর ড. মো. শামীম উদ্দিন খান, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোঃ কামাল উদ্দিন বক্তৃতা করেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্রফেসর ড. শাহ মোহাম্মদ শফিক উল্লাহ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, শিক্ষাঙ্গনকে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন থেকে মুক্ত করতে পারলে শিক্ষা ব্যবস্থা ও লেখাপড়ার সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ ফিরে আসবে।
উপদেষ্টা গতকাল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি হলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের রজত জয়ন্তী উৎসব, মোড়ক উন্মোচন ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, পৃথিবীর কোন দেশে শিক্ষাঙ্গনে দলীয় রাজনীতি নাই কিন্তু আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তা বিদ্যামান। শিক্ষার পরিবেশ এবং মান ঠিক রাখতে বিশ্ববিদ্যলয়গুলোতে দুর্বৃত্তায়নের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ডক্টরেট ডিগ্রির থিসিসে বিশ্বের অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত অন্যের রেফারেন্স দেওয়া যায়, কিন্তু আমাদের দেশে হারটা অনেক বেশি ফলে গবেষণাটা ঠিকমতো করা হয় না। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকাকালীন স্মৃতিচারণ করে উপদেষ্টা বলেন, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে। আজকে আমার সতীর্থদের সাথে সন্ধ্যাটা কাটাতে পেরে নিজেকে অনেক উজ্জীবিত লাগছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী সমিতির সভাপতি মুহাম্মদ শওকত আলী নূরের সভাপতিত্বে
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর (শিক্ষা) প্রফেসর ড. মো. শামীম উদ্দিন খান, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোঃ কামাল উদ্দিন বক্তৃতা করেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্রফেসর ড. শাহ মোহাম্মদ শফিক উল্লাহ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭:০২:৫৭ ১০ বার পঠিত